পথপ্রদর্শনকারী বই
‘তিনিই (আল্লাহ) তাঁর বান্দার প্রতি সুস্পষ্ট আয়াত অবতীর্ণ করেন, তোমাদের অন্ধকার থেকে আলোকে আনার জন্য। আল্লাহ তো তোমাদের প্রতি করুণাময়, পরম দয়ালু।’
(সুরা : হাদিদ, আয়াত : ৯)

Featured book
কোরআন শরীফ সহজ সরল বাংলা অনুবাদ
আনুবাদকঃ হাফেজ মুনির উদ্দিন আহমদ
প্রকাশক: কুরআন একাডেমী লন্ডন
টাইপ: পিডিএফ ফাইল
যে আমার স্মরণ থেকে বিমুখ হবে তার জন্য বাঁচার সামগ্রী সংকুচিত হয়ে যাবে। তাকে আমি কিয়ামতের দিন অন্ধ বানিয়ে হাজির করবো। সে বলবে হে আমার রব! তুমি আমাকে আজ কেন অন্ধ বানিয়ে উঠালে? আমি তো চক্ষুসমান ব্যক্তি ছিলাম। আল্লাহ তায়ালা বলবেন, তুমি এমনই (অন্ধই ) ছিলে, তোমার কাছে আমার আয়াতসমূহ এসেছিল, অতঃপর তুমি সেগুলো ভুলে ছিলে। তেমনিভাবে আজ তোমাকে ভুলে যাওয়া হবে “।
সুরা ত্ব হা ১২৪-১২৬
- কুরআন আসমানী কিতাবসমূহের সর্বোশেষ কিতাব। আল-কুরআন নির্দিষ্ট জাতি, গোষ্ঠী, সম্প্রদায়, দেশ বা কালকে কেন্দ্র করে নাযিল হয়নি। বরং সর্বোকালের সমগ্র বিশ্বমানবতার হিদায়াতের জন্য নাযিল হয়েছে।
- কুরআন পরিপূর্ণ জীবন বিধান। এতে রয়েছে মানব জাতির জীবন পরিচালনার সকল নিয়ম নীতি ও সকল সমস্যা পরিপূর্ন সমাধান।
- কুরআন একমাত্র নিরভুল ও অতীব বিশুদ্ধ গ্রন্থ।
- আল-কুরআন যেকোন যুগের চ্যালেঞ্জের মুকাবিলা করতে সক্ষম
- আল-কোরআন মুক্তির একমাত্র পথ। আল-কুরআন অনুসরণেই পথহারা জাতির পথের দিশা পেতে পারে। কুরআন হচ্ছে মুত্তাকীদের জন্য হিদয়েত।

Quran Color Coded in 15 Lines with Rules of Tajweed

- Language : Arabic
- Categories: Qur’an Tajweed Colord Code
- Pages : 654
- Format: Colord Code
- Hafizi (15 Lines)
- Rules of tajweed in english
কালার কোডেড উচ্চারণ ও অনুবাদ সহ সহজ কোরআন

- বিষয় :কালার কোডেড কুরআন
- চার রঙ বিশিষ্ট আরবি টেক্সট, বাংলা অনুবাদ এবং উচ্চারণসব এক সাথে
- লেখক: মুহাম্মদ ইব্রাহীম ইবনে আদম
- প্রকাশক: ওয়ান পাবলিকেশন
- শেষ পারা, সূরা মূলক, ওয়াকিয়া, রহমান, কাহাফের মত অত্যন্ত ফযিলতপূর্ণ সূরাগুলো রপ্ত করতে চান, তাদের জন্য

তাফসীরে ইব্ন আব্বাস (১ম খণ্ড)
লেখকঃ হযরত আবদুল্লাহ্ ইবন আব্বাস (রাঃ) ক্যাটাগরিঃ তাফসীর হযরত ইবন আব্বাস রা. ছিলেন রাসূল সা.-এর একজন বিখ্যাত সাহাবী। মহানবী সা.-এর চাচা হযরত আব্বাস রা.-এর ছেলে। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. হযরত রাসূল সা.-এর প্রিয় পাত্র ছিলেন। পরিণত বয়সে তিনি মুসলিমসমাজে প্রথম কাতারের ইসলামী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। পবিত্র আল-কুরআনের ব্যাখ্যায় তিনি ছিলেন শীর্ষস্থানীয় মুফাসসির। প্রবীণ সাহাবাগণও কুরআনের শব্দ ও বিষয়ের ব্যাখ্যায় তাঁর মতামত নিতেন। পরবর্তী যুগে যত মুফাসসির তাফসীর গ্রন্থ রচনা করেছেন প্রায় সকলেই তাফসীরের মুল সুূত্র হিসেবে হযরত ইবন আব্বাস রা. -কে উল্লেখ করেছেন। শুধুমাত্র তাঁর সূত্রের উপর ভিত্তি করে পবিত্র আল-কুরআনের একটি তাফসীর গ্রন্থ সংকলিত হয়েছে যা তাফসীরে ইবনে আব্বাস নামে পরিচিত।

তাফসীরে ইব্ন আব্বাস (২য় খন্ড)
লেখকঃ হযরত আবদুল্লাহ্ ইবন আব্বাস (রাঃ) ক্যাটাগরিঃ তাফসীর হযরত ইবন আব্বাস রা. ছিলেন রাসূল সা.-এর একজন বিখ্যাত সাহাবী। মহানবী সা.-এর চাচা হযরত আব্বাস রা.-এর ছেলে। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. হযরত রাসূল সা.-এর প্রিয় পাত্র ছিলেন। পরিণত বয়সে তিনি মুসলিমসমাজে প্রথম কাতারের ইসলামী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। পবিত্র আল-কুরআনের ব্যাখ্যায় তিনি ছিলেন শীর্ষস্থানীয় মুফাসসির। প্রবীণ সাহাবাগণও কুরআনের শব্দ ও বিষয়ের ব্যাখ্যায় তাঁর মতামত নিতেন। পরবর্তী যুগে যত মুফাসসির তাফসীর গ্রন্থ রচনা করেছেন প্রায় সকলেই তাফসীরের মুল সুূত্র হিসেবে হযরত ইবন আব্বাস রা. -কে উল্লেখ করেছেন। শুধুমাত্র তাঁর সূত্রের উপর ভিত্তি করে পবিত্র আল-কুরআনের একটি তাফসীর গ্রন্থ সংকলিত হয়েছে যা তাফসীরে ইবনে আব্বাস নামে পরিচিত লেখক: হযরত আবদুল্লাহ্ ইবন আব্বাস (রাঃ)

তাফসীরে ইব্ন আব্বাস (৩য় খণ্ড)
লেখকঃ হযরত আবদুল্লাহ্ ইবন আব্বাস (রাঃ) ক্যাটাগরিঃ তাফসীর হযরত ইবন আব্বাস রা. ছিলেন রাসূল সা.-এর একজন বিখ্যাত সাহাবী। মহানবী সা.-এর চাচা হযরত আব্বাস রা.-এর ছেলে। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. হযরত রাসূল সা.-এর প্রিয় পাত্র ছিলেন। পরিণত বয়সে তিনি মুসলিমসমাজে প্রথম কাতারের ইসলামী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। পবিত্র আল-কুরআনের ব্যাখ্যায় তিনি ছিলেন শীর্ষস্থানীয় মুফাসসির। প্রবীণ সাহাবাগণও কুরআনের শব্দ ও বিষয়ের ব্যাখ্যায় তাঁর মতামত নিতেন। পরবর্তী যুগে যত মুফাসসির তাফসীর গ্রন্থ রচনা করেছেন প্রায় সকলেই তাফসীরের মুল সুূত্র হিসেবে হযরত ইবন আব্বাস রা. -কে উল্লেখ করেছেন। শুধুমাত্র তাঁর সূত্রের উপর ভিত্তি করে পবিত্র আল-কুরআনের একটি তাফসীর গ্রন্থ সংকলিত হয়েছে যা তাফসীরে ইবনে আব্বাস নামে পরিচিত। লেখক: হযরত আবদুল্লাহ্ ইবন আব্বাস (রাঃ)
জীবন পরিবর্তনকারী বই
নিশ্চয়ই সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর জন্য। আমরা তার প্রশংসা করছি, তার নিকট সাহায্য প্রার্থনা করছি এবং তারই নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমরা আমাদের অন্তরের যাবতীয় অনিষ্ট ও আমাদের মন্দ আমল থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি। যদি আল্লাহ চান তাহলে এখানে রয়েছে এমন কিছু বই, যা আমাদের ভিন্নভাবে ভাবতে সাহায্য করবে।

সীরাতে ইবনে হিশাম
আসল নাম আস-সিরাতুন নববিয়্যাহ (السیرۃ النبویۃ )। বইটির লেখক আবু মুহাম্মদ আব্দুল মালিক ইবনে হিশাম ইবনে আইয়ুব হুমায়রি। যে ইবনে হিশাম নামে পরিচিত। বইটি অষ্টম শতকে (দ্বিতীয় হিজরী শতকে) রচনা করা হয়েছিল। এটাকে সীরাতের প্রাথমিক বইগুলোর মধ্যে একটি বই হিসেবে গণ্য করা হয়।

রিয়াদুস সালেহীন
লেখক: ইমাম মহিউদ্দিন ইয়াহইয়া আন নববী রহ. এটি এমন এক কিতাব যার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রয়েছে মহান আল্লাহর কালাম ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিশাল হাদিসের ভান্ডার থেকে অসাধারণ কিছু সংকলন। এই কিতাবের প্রতিটি আয়াত আর হাদিস অত্যন্ত যত্নের সাথে বাছাই করা হয়েছে, যা পথহারাকে পথ দেখাবে, জীবনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে উদাসীন মানুষকে জানাবে তার দুনিয়াতে আগমনের আসল উদ্দেশ্য, দ্বীন আঁকড়ে ধরে রাখতে চাওয়া যে কাউকে যোগাবে আশার বাণী ও অনুপ্রেরণা।

রাহে বেলায়েত
লেখক : ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
প্রকাশনী : আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স
বিষয় : নামায ও দোয়া-দরুদ
আল্লাহর এই যিকির বিশ্বাসীদের জীবনের অন্যতম সম্পদ। আল্লাহর সন্তুষ্টি ও সাওয়াব অর্জনের অন্যতম পথ। শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে হৃদয়কে রক্ষা করা, চিন্তা, উৎকণ্ঠা ও হতাশা থেকে মুক্তি পাওয়া,ভারাক্রান্ত মানব হৃদয়কে হিংসা, বিদ্বেষ, বিরক্তি, অস্থিরতা ইত্যাদির মহাভার থেকে মুক্ত করার একমাত্র উপায় আল্লাহর যিকির। আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, আখিরাতের কামনা ও তাকওয়াকে হৃদয়ে সঞ্চারিত, সঞ্জীবিত, দৃঢ়তর ও স্থায়ী করার অন্যতম উপায় আল্লাহর যিকির। এর মাধ্যমে পার্থিব লোভ ও ভন্ডামী থেকে হৃদয়কে মুক্ত করা যায়। জাগতিক ভয়ভীতি ও লোভলালসা তুচ্ছ করে আল্লাহর পথে নিজেকে বিলিয়ে দিতে, তাঁর কালেমাকে উচ্চ করতে মুমিনের অন্যতম বাহন আল্লাহর যিকির।

আত্মসমর্পণের দ্বন্দ্ব
লেখকঃ প্রফেসর জেফ্রি লাং প্রকাশনীঃ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থ্যট
জেফরি ল্যাং পুস্তকে তার ইসলাম গ্রহণের কথা তুলে ধরেছেন। তিনি স্কুলজীবনের শেষ দিকে নাস্তিক হয়ে গিয়েছিলেন।তিনি পিএইচডি শেষ করার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। সেখানে একজন অত্যন্ত ব্যক্তিত্বশালী আরব মুসলিম মাহমুদ কানদিলের সাথে পরিচয় হয়। তার মাধ্যমেই তিনি ইসলাম সম্পর্কে অবহিত হন এবং শেষ পর্যন্ত ইসলাম গ্রহণ করেন।তিনি আল কুরআন পড়ার ফলে যে অনুভূতি হয়, তার আলোচনা করেছেন। তিনি নারীদের প্রসঙ্গে ব্যাপক আলোচনা করেছেন। তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, মুসলিম হিসেবে নারী-পুরুষ সমান। মানুষের মর্যাদা নির্ধারিত হয় তাকওয়ার ভিত্তিতে, নারী-পুরুষ হিসেবে নয়। জেফরি ল্যাং-য়ের বই Struggling to Surrender-এর বাংলা অনুবাদ ‘আত্মসমর্পণের দ্বন্দ্ব’

ফেরা (১ম খণ্ড)
সব পাখি নীড়ে ফেরে, সব নদী বয়ে যায় আপন ঠিকানায়; ফেরে না কেবল মানুষ! তবুও কেউ কেউ ফিরে আসে। ফেলে আসে একজীবনের সমস্ত সম্মোহন। ফেরা বইটি খ্রিস্টান পরিবারের দুই মেয়ের ইসলামে দীক্ষিত হবার সত্য ঘটনা নিয়ে।এক বিদঘুটে অন্ধকার অতীত পায়ে ঠেলে যারা ফিরে আসে আলোর পথে তাদের গল্প নিয়েই লেখা হয়েছে ফেরা।

ফেরা (২য় খণ্ড)
লেখকঃ বিনতু আদিল অনুবাদকঃ সাদিকা সুলতানা সাকী প্রকাশনীঃ সমকালীন প্রকাশনী। দুজন হিন্দু বোন, যারা আশৈশব দেব-দেবীর পূজো-অর্চনা করেছে, মণ্ডপে যারা নিবেদন করেছে গভীর অনুরাগের নৈবেদ্য, তারা কোন জাদুকরী মন্ত্রে খুঁজে পেল ইসলাম ? মন্দিরের ঘণ্টার শব্দ, পূজো-পার্বনের কীর্তনের সুর যাদের রক্তে মেশা, তারা কেনই-বা মগ্ন হলো মিনার থেকে ধেয়ে আসা আযানের ধ্বনিতে ? ‘ফেরা-২’ এমনই এক যাপিত-জীবনের উপাখ্যান, কিংবা মহাকাব্যের চেয়েও বেশি কিছু । ফিরে আসা এমন দুটো পবিত্র আত্মার যাপিত-জীবনের রং-তুলিতে নির্মিত এবারের “ফেরা” — ফেরা-২ । মূল বইটি উর্দু ভাষায় রচিত ।

সামছুর রহমান ওমর (রূপান্তরকারী), কানিজ শারমিন (রূপান্তরকারী)
পৃথিবীর ১৩ জন বিখ্যাত মানুষ। তাঁরা কেউবা ছিলেন খ্রিস্টান কেউ ইহুদী আর কেউবা হিন্দু। তাঁরা ফিরে এসেছেন চিরশান্তির পথ ইসলামে। তাঁদের এই জার্নিটা মোটেও সহজ ছিল না। তাঁদের ইসলামে ফিরে আসার এই জার্নি নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে ‘দ্যা রিভার্টস: ফিরে আসার গল্প’ বইটি।